OFFRE D'UNE DURÉE LIMITÉE. Obtenez 3 mois à 0,99 $/mois. Profiter de l'offre.
Page de couverture de বাইবেল সার অডিও সংস্করণ℗

বাইবেল সার অডিও সংস্করণ℗

বাইবেল সার অডিও সংস্করণ℗

Auteur(s): Initiative.Global
Écouter gratuitement

À propos de cet audio

বাইবেল সার©︎ এর সমস্ত বিষয়বস্তু পবিত্র বাইবেল থেকেই নেওয়া হয়েছে, এটা হল পবিত্র বাইবেলের নির্বাচিত অংশগুলোর একটা সংগ্রহ, যা সহজ সরল ভাবে সমগ্র বাইবেলকে একটা ঐক্যবদ্ধ বাস্তব ঘটনা হিসেবে উপস্থিত করে, আর প্রকাশ করে প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে, অর্থাৎ সেই মশীহকে। সেই মশীহ অর্থাৎ খ্রীষ্ট হলেন সৃষ্টিকর্তা, ত্রাণকর্তা, রাজা এবং ন্যায় বিচারক। এই বাইবেল সার অডিও সংস্করণ℗ Initiative.Global এর মাধ্যমে প্রস্তুত করে বিতরণ করা হচ্ছে। বাইবেল সার অডিও সংস্করণ℗ Copyright ℗ 2025 by Initiative.Global পবিত্র শাস্ত্রের উদ্ধৃতি Copyright © 2025 by Initiative.GlobalInitiative.Global Art
Épisodes
  • ভূমিকা
    Oct 8 2025

    ভূমিকা

    ‘বাইবেল সার’-এর সমস্ত বিষয় পবিত্র বাইবেলেরই অংশ। যারা বাইবেল পড়েননি বা যীশু খ্রীষ্টের ওপর বিশ্বাসের মূল বিষয়গুলো জানতে চান তাদের কথা মনে রেখেই বাইবেলের প্রধান বিষয়গুলোর সারমর্ম খুব সহজ সরল বাংলা ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। যীশু খ্রীষ্ট আর ঈশ্বরের আসন্ন নতুন রাজ্যের গভীর সত্যই হল পবিত্র বাইবেলের মূল বিষয়। এসব বিষয় বুঝতে হলে আর উপলব্ধি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই শিশুর মতো সরল মন নিয়ে পড়তে হবে। গুপ্তধন খোঁজার মতো করে ঈশ্বরের বাণী যে পড়ে তার জীবনে অবশ্যই সফল হবে ঈশ্বরের এই বাক্য—‘অন্য কারও কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণের তোমার কোনও প্রয়োজন নেই।’ আমাদের একান্ত অনুরোধ, এই ‘বাইবেল সার’ বইটা একবার পড়েই ফেলে রাখবেন না। এটা বারবার পড়ুন। এর ফলে প্রথমবারে যে বাণীগুলো আপনি বুঝতে পারেননি পরবর্তী পাঠের সময় আশা করি তা বুঝতে পারবেন। তারপর অন্তত একটা ‘নতুন নিয়ম’ সংগ্রহ করে পড়ুন। “পবিত্র বাইবেলের প্রত্যেকটা কথা ঈশ্বরের কাছ থেকে এসেছে, যা শিক্ষা চেতনা-দান, সংশোধন ও সৎ পথে চলার জন্য প্রয়োজন।”

    2 তীম 3:16

    Voir plus Voir moins
    2 min
  • পবিত্র বাইবেলের পরিচয়
    Oct 8 2025
    পবিত্র বাইবেলের পরিচয়পবিত্র বাইবেলের দু’টো ভাগ—‘পুরাতন নিয়ম’ ও ‘নতুন নিয়ম’। নিয়ম শব্দের অর্থ হল ঘোষণা, চুক্তি, প্রতিজ্ঞা বা দলিল। এই হল, সেই যুক্তি যা মানব জাতিকে উদ্ধারের জন্য স্বর্গের ঈশ্বর প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। ঈশ্বরের এই চুক্তি বলতে বোঝায় যীশু খ্রীষ্টের ক্রুশের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মুক্তি লাভ। আর সেই মুক্তি দ্দ্বারা স্বর্গরাজ্যের উত্তরাধিকারী হওয়া। খ্রীষ্ট বিশ্বাসীরা বিশ্বাস করেন যে, প্রায় ২০০০ বছর আগে ঈশ্বরের পুত্র যীশু খ্রীষ্ট জন্মেছিলেন। তিনি পাপী মানুষের পাওনা শাস্তি নিজের ওপর তুলে নিয়ে ক্রুশে প্রাণ দিয়েছিলেন আর মানব জাতির পাপ চিরদিনের জন্য মুছে দিয়েছেন। অর্থাৎ আমাদের পাপ ক্ষমা হয়ে গেছে আর আমরা ঈশ্বরের কাছ থেকে অনন্ত জীবন পেয়েছি—ঈশ্বরের নিয়মের এই সুসমাচারে আমরা বিশ্বাস করেছি। ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞাত এই সুসমাচার হলো সম্পূর্ণ পবিত্র বাইবেলের মূল বিষয়। যীশু খ্রীষ্টের জন্মের আগে যে চুক্তি লেখা হয়েছিল সেটা হল ‘পুরাতন নিয়ম’ আর যীশু খ্রীষ্টের স্বর্গে চলে যাবার পরে যে চুক্তি লেখা হয়েছিল তা ‘নতুন নিয়ম’। যিহূদী জাতিকে কেন্দ্র করে খ্রীস্টপূর্ব ১৫০০ থেকে ৪০০ বছরের মধ্যে ‘পুরাতন নিয়ম’ লেখা হয়েছিল। বিভিন্ন ভবিষ্যদ্‌বক্তা এটি লিখেছিলেন। পুরাতন নিয়মে ৩৯ টি বই আছে। যিহূদী জাতির ইতিহাস, আইন, ভবিষ্যদ্‌বাণী, কবিতা ও গান নিয়ে এগুলি লেখা হয়েছে। এর মধ্যে যীশু খ্রীষ্ট ও ঈশ্বরের আসন্ন নতুন রাজ্য সম্পর্কে অনেক ভবিষ্যদ্‌বাণী করা হয়েছে। ঈশ্বরের অভিষিক্ত মশীহ অর্থাৎ খ্রীষ্ট সম্পর্কে পুরাতন নিয়মের সেই ভবিষ্যদ্‌বাণীগুলো কীভাবে যীশু খ্রীষ্টের মধ্যে পূর্ণতা লাভ করেছে তার ব্যাখ্যা এবং যীশু খ্রীষ্টের শিক্ষার বর্ণনা করা হয়েছে, ‘নতুন নিয়ম’-এ। সেগুলো ৩০ থেকে ৯০ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে যীশুর শিষ্যরা লিখেছিলেন। যীশুর জীবনী বিষয়ে লেখা ৪টি সুসমাচার ২১ টি চিঠি ও আরও ২ টি বই নিয়ে মোট ২৭ টি বই আছে নতুন নিয়মে। যিহূদিরা কেবল পুরাতন নিয়মকেই নিজেদের ধর্মশাস্ত্র বলে মেনে আসছে। কিন্তু খ্রীষ্ট বিশ্বাসীরা ‘পুরাতন নিয়ম’ ও ‘নতুন নিয়ম’ দুটোকেই ঈশ্বরের বাণী ‘পবিত্র বাইবেল’ বলে মানে। প্রথমেই এটা ভালো করে জেনে রাখো যে, ‘বাইবেলের কোনও ভবিষ্যদ্‌বাণী মানুষের ...
    Voir plus Voir moins
    3 min
  • অধ্যায় ১ শুরুতে
    Oct 8 2025

    অধ্যায় ১ শুরুতে

    পবিত্র বাইবেল আমাদের বলে, কেমন করে এই বিশ্বে জীবন শুরু হয়েছিল আর কেমন করে ও কেন মানুষের সৃষ্টি হয়েছিল। পবিত্র বাইবেল আমাদের আরও বলে, কেমন করে মানুষ তার সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে আর তাঁকে অবহেলা করেছে। ঈশ্বরের বিরুদ্ধে পাপের জন্যই ঈশ্বর মানুষকে মৃত্যুর ভয়ংকর অভিশাপ দিয়েছেন। পবিত্র বাইবেল বলে যে, জন্ম থেকেই আমাদের ওপর মৃত্যুর শাস্তি ঝুলছে আর তা নিয়েই আমরা বেঁচে আছি। আমাদের কোনও আশা নেই। সত্যিকারের কোনও স্থায়ী আনন্দ ও শান্তি নেই। শুধু মৃত্যুই আমাদের জন্য অপেক্ষা করে আছে। আমরা ধনী বা গরীব, সবল বা দুর্বল, স্বাধীন বা পরাধীন, অসুস্থ বা সুস্থ যা-ই হই না কেন, কটা দিন পরে আমাদের মরতেই হবে। তারপর? পবিত্র বাইবেল জানায় যে, মৃত্যুর পর বিচারের দিনে সৃষ্টিকর্তার সামনে আমাদের অবশ্যই দাঁড়াতে হবে। তখন বলতেই হবে কেন আমরা তাঁকে আর তাঁর ধার্মিকতার নিয়মকে অবহেলা করেছি। মানুষ নয় ঈশ্বরই আমাদের বিচার করবেন আর তিনি বিচার করবেন তাঁর নিয়ম অনুযায়ী। আমাদের নিয়ম অনুযায়ী নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনও ধর্ম বা দর্শন বা মানুষ নেই যা আমাদের দেখাতে পারে কেমন করে এই ভয়ংকর অভিশাপ থেকে বাঁচতে পারা যায়। একমাত্র পবিত্র বাইবেলই তা দেখায়।

    Voir plus Voir moins
    15 min
Pas encore de commentaire